Thailand এখন বাংলাদেশিদের কাছে বেশ জনপ্রিয় একটা দেশ ঘুরতে যাওয়ার জন্য, যেহেতু Airfare এখন বেশ কম। Perhaps I find it is better to travel to Thailand for a holiday than India and in most cases cheaper!
Thai Visa নিয়ে আমার বেশ কিছু পোস্ট আছে, কিন্তু এই বারের পোস্ট মূলত Visa Rejection এর কারণ নিয়েই লিখসি।
অনেকেরই ধারণা থাই ভিসা পাওয়া খুব কঠিন কোনো ব্যাপার, আসলে তা না।
প্রথমত যে কারনে বেশিরভাগ Thai Visa Aplication rejected হয়, তা হচ্ছে fake profession দেখানোর কারনে। এখানে fake বলতে আমি নকল কাগজ পত্রের কথা বোঝাইনি। Fake Professional Papers মানে কেও স্টুডেন্ট , সে Trade License করে ব্যবসাই হিসাবে application জমা দিচ্ছে। কেও কেও হয়তো তা করে ভিসা পাচ্ছে (but most people who got VL, also did the same) , কিন্তু এই ধারণা একেবারেই সঠিক না যে ব্যবসা দেখালে ভিসা পাবে, আর ছাত্র হিসেবে জমা দিলে ভিসা দিবে না।
এখন কেউ যদি ভার্সিটি বা কলেজের ছাত্র হিসেবে ভিসা করতে চায়, তার সোর্স অফ ফান্ড দেখানো টা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে কোনো ছাত্র অনেক ইনকাম করে এইটা embassy র কাছে অবশ্যই বিশ্বাস যোগ্য নয়। সেই ক্ষেত্রে বাবা মা (preferably whoever is actually earning) ব্যাংক স্টেটমেন্ট এন্ড সলভেন্সি দিয়ে apply করাটাই ভালো। ছাত্র হয়েও যদি কারো আসলেই ভালো ইনকাম থাকে, সেই ক্ষেত্রে নিজের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিলেও সমস্যা নেই, but তার সাথে কভার বা forwarding লেটার এ অবশ্যই কিভাবে ইনকামটা হচ্ছে, তার explanation দিয়ে দিলে, ভিসা পাবার chances অনেক বেড়ে যাবে।
দ্বিতীয়ত, যে কারনে ভিসা রিজেক্ট হয়, তা হচ্ছে inconsistent ব্যাংক স্টেটমেন্ট। এইটা ঠিক যে requirement অনুযায়ী 60,000 টাকার কথা বলা আছে, but কেও যদি ভিসা জমা দেয়ার আগের দিন 58000 টাকা জমা দিয়ে, ব্যাংক স্টেটমেন্ট তুলে, তা দিয়ে ভিসা আবেদন করে, ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বললেই চলে। প্রথমবার আ্যপ্লাই করলে, statement এ, ১,০০,০০০ টাকার উপরে থাকলেই ভালো।
আমার আগের পোস্ট এ ব্যাংক স্টেটমেন্টর টপিক নিয়ে details লিখা আছে। চাইলে refer করতে পারেন। Link: https://www.guywiththegreenpassport.net/post/bank-statement-is-it-perfect-for-your-visa-application
তৃতীয়ত কারণ হলো ট্রাভেল intention prove করা । শুধু থাই ভিসা না, সব ভিসার ক্ষেত্রেই আপনার intention ভিসা অফিসার এর কাছে believable হতে হবে। সেটা ensure করার জন্যে আপনি Cover Letter বা আলাদা ট্রাভেল itinerary করে, তাতে অপনার ট্যুরের plan দিলে, আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবমা অনেকগুন বেড়ে যাবে।
প্রতিদিন কি করবেন, কোথায় থাকবেন, মোটামুটি কি কি জায়গায় ঘুরবেন বা কি কি দেখবেন, এইসব মেনশন করে যদি আপনি itinerary জমা দেন as supporting document, বাকি সব criteria fulfill হলে, আপনাকে ভিসা না দেয়ার কারণ থাকে না। I am sharing a sample cover letter, which will give you some idea how to write one!
শেষ suggestion, at least থাই ভিসার ক্ষেত্রে first time যারা ভিসা আবেদন করসেন, বা যারা আগে VL পেয়েছেন আবেদন করে, তারা নিজেই apply করেন Thai Visa Application Centre এ (VFS বা Saimon Centre) গিয়ে , আর যদি একান্তই কোনো agency কে দিয়ে করতে চান, সেই ক্ষেত্রে, আপনি নিজে বসে থেকে , তাদের থেকে ট্রাভেল date আর হোটেল র details নিয়ে (যেটা তারা air ticket বুকিং কপি যা দিচ্ছে আর হোটেল বুকিং র details), একটা itinerary and cover letter, নিজে লিখে তাদের কাছে দিয়ে যাবেন।
I am sharing a sample cover letter!
Things to Note:
একটা agency থাই ভিসা করার জন্য যে টাকা সার্ভিস চার্জ নেয়, ঐটা চিন্তা করলে তাদের পক্ষে একেকটা application এর জন্য আলাদা করে letter লেখা possible না। and if you think they should, you are wrong. 200 থেকে 500 টাকার সার্ভিস 200 থেকে 500 টাকার মতোই হবে, এইটাই স্বাভাবিক।
Important Updates for Thai Visa Applicants (Effective Since September 2019):
১. Job Holder দের ক্ষেত্রে এখন স্যালারি statement/ সার্টিফিকেট দেয়াটা must। যদি আপনার যে account এর স্টেটমেন্ট দিবেন, সেটাতেই স্যালারি ঢুকে থাকে, তাহলে আর আলাদা করে pay slip এর প্রয়োজন নেই। কিন্তু যদি স্যালারি cash এ পেয়ে থাকেন, তাহলে pay slip ও দিতে হবে।
২. Thai Embassy এখন VFS এবং Saimon কে authorization দিয়েছে, documents ভেরিফাই করার। যথেষ্ট chances আছে, জমা দেয়ার সময় বা তার একটু পরেই, আপনার অফিসে এবং লোকাল guarantor কে call দিয়ে ভেরিফাই করবে। Local Guarantor হিসাবে বন্ধু বা colleage এর থেকে, নিজের আত্মীয় স্বজনকেই দেওয়া বেটার, at least যাঁরা এজেন্সির মাধ্যমে apply করছেন।
৩. ইদানিং একবার নয়, কোয়েকবারও call পেতে পারেন Saimon/VFS/Embassy থেকে।কোনো documents এর প্রয়োজন হলে, বা extra ভেরিফিকেশন লাগলে, আপনাকে জানাবে তাঁরা।
৪. বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সব calls রিসিভ করলে এবং যথাযত উত্তর দিলে, ভিসা আপনে পাবেন। আগের VL থাকলেও ভিসা দেয়ার chances ই বেশি।
৫. যাঁরা ফ্যামিলি হিসাবে আবেদন করেছেন এবং ছেলে মেয়ে স্কুলে বা কলেজে বা ভার্সিটিতে পরে , ছেলে মেয়ের ইনস্টিটিউশন থেকে NOC/Leave Letter দিতে হবে এবং Saimon বা VFS এর স্কুল বা কলেজে call দিয়ে ভেরিফাই করার chances ই বেশি। ভেরিফাই না করতে পারলে, পুরা ফ্যামিলির কারোই আবেদন জমা না নেয়ার chances ই বেশি বা জমা নিয়ে পরে ভেরিফাই না করতে পারলে, হয়তো ভিসা নাও দিতে পারে।
Anyway, hope it helps anyone thinking of applying for Thai Visa. This was my first attempt to write in Bengali as I get quite a lot of request to write my posts in Bengali as well and I tried. Please ignore spelling or grammatical mistakes.
Comments